উপক্রমণিকা
১৯৭০ দশকের প্রথম দিকে Donald D. Chamberlin এবং Raymond F. Boyce আইবিএমের "System R" নামক রিলেশনাল ডাটাবেজ এ ব্যাবহারের জন্য একটি লাংগুয়েজ তৈরি শুরু করেন। তারা লাংগুয়েজটির প্রথম ভার্সনটির নাম দেন SEQUEL (Structured English Query Language) যা পরবর্তীতে ট্রেডমার্ক জনিত সমস্যার কারণে পরিবর্তিত হয়ে SQL (Structured Query Language) হয়।
এসকিউএল হচ্ছে Edgar F. Codd এর রিলেশনাল মডেল এর উপর ভিত্তি করে বানানো প্রথম ল্যাংগুয়েজ। যদিও এটি তখন তার রিলেশনাল মডেলের সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্য পূর্ণ ছিল না। পরবর্তীতে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডাটাবে জ ল্যাংগুয়েজে পরিণত হয়।
- আপনি সহজে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। (যদিও SQL শেখার জন্য এটা প্রধান কারণ না)।
- ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কিত চাকুরী করতে চাইলে SQL জানা লাগবে।
- কোন সমস্যায় পড়লে সবচাইতে কম সময়ে এবং সহজে সমাধান পাবেন।
- কুয়েরি কিভাবে লিখতে হয় সেটা জানতে পারবেন, পরে অন্য কোন DBMS সফটওয়্যার এর কাজ শেখা সহজ হবে।
- SQL শিখলে MySQL , SqLite , PostgreSQL ইত্যাদি সহজে ব্যবহার করতে পারবেন।
- ডাটা মাইনিং এর কাজ সহজে করতে পারবেন।
- ডাটা ম্যানিপুলেশন এর কাজ সহজে করতে পারবেন।
- বড় ডাটা সোর্স নিয়ে কাজ করতে পারবেন।
- ওয়েব সাইট / ওয়েব এ্যপ নিয়ে কাজ করতে চাইলে SQL ভিত্তিক ডাটাবেস ব্যবহার সুবিধাজনক এবং সহজলভ্য।
- প িএইচপি , পাইথন , C# , রুবি , সি , সি++ ইত্যাদির সাথে SQL ব্যবহার করতে পারবেন।
NoSQL এর সময়ে SQL শেখার অনেক কারণ আছে। NoSQL এখনো স্ট্যান্ডার্ড না, তাছাড়া এটা এখন পর্যন্ত বড় ধরনের পরীক্ষার মধ্যদিয়ে যায় নি। আগামী ১০-১২ বছরে হয়তো এটা ভালো পর্যায়ে যেতে পারবে। তাছাড়া এটি SQL থেকে পুরানো হলেও এটি সকল কাজে ব্যবহার করার জন্য উপযুক্ত না। এটি রিলেশনাল ডাটা মডেল নিয়ে কাজ করতে প ারে না। NoSQL শেখার ইচ্ছে থাকলে শেখা উচিত।
এসকিউল মূলত একটি স্ট্যান্ডারাইজড লাংগুয়েজ যার নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন রয়েছে। এর প্রথম স্ট্যান্ডার্ডটি ANSI ১৯৮৬ সালে প্রকাশ হয়। এর সর্বশেষ সংস্করণ SQL:2009। বিভিন্ন ডাটাবেজ সিস্টেমস এ এসকিউল ইমপ্লিমেন্টেশন সমূহ শতভাগ স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে না। তাদের কিছু অনন্য সুবিধাও এসকিউলে সংযুক্তি করেছে ।
Last modified 4yr ago